যার সাড়া
যেরকম
আমাদের প্রজাপতিকে কী সুন্দর জন্মান্তর লাগিয়ে অপরূপ করেছো
আমাদের প্রজাপতিকে কী সুন্দর জন্মান্তর লাগিয়ে অপরূপ করেছো
প্রতিদিন
তার কাচের ডানা উদাস বাতাস পেলে রবিশস্যের মাঠে
এসে
সাড়া দেয়, পাকা ফসলের সন্ধ্যা যখন সজলতাময়
হে
শরীর কাউকে বোলো না--- সে শুধু ছন্ন, একাকী ব্যর্থতা আদ্যন্ত পায়
কেননা
মহিলার ভারী কন্ঠ ব্যবহারের যোগ্য নয়
তবু
তার এই সন্ধ্যাটি জরুরি, অনুগামী দুটি ডানা
মনঃপ্রাণ
লিঙ্গহীন রঙীন চর্চাটি এখনও সে বেছে নিতে চায়
যা আমি
পারি না
শাড়ি
থেকে অনেক কিছু এসে যায়
যেমন
বাঁ দিকে সরে গেলে নাভি
দৈর্ঘ্য
এবং প্রস্থে নামলে যৌনকেশ
অথচ
শাড়ি থেকে মেঘ সরিয়ে নিলে
তাকানো
যায় না
ঘুমিয়ে
পড়বার আগে মনে হয়েছিল আরও যাই
যতদূর
গেলে সোনার খনির থেকে শান্তি আসে
কিন্তু
ঐ শাড়ি! পিপাসার ওপর মেলে দেওয়া একটুকরো
আমি
এই শুভ্রতা উচ্চারণ করতে পারছি না
পরিধিবিহীন,
বর্তুল এবং দীপিত
যে
ছায়া নিয়ে ঘুমিয়ে পড়ব তেমন সন্তানসাধ্য নেই
পরকীয়া
যেটুকু
মাছি আর সন্ধ্যার স্তর সরিয়ে হয়তো চন্দ্রকিরণ নামে
মাছি আর সন্ধ্যার স্তর সরিয়ে হয়তো চন্দ্রকিরণ নামে
কোথায়
যেন কাঠের পাল্লা খুলে ওষুধের শিশি নিভিয়ে
ছড়িয়ে
পড়ে ঘুম, তারপর মাছির
সংস্পর্শ উড়ে যায়
সামনের
রাস্তায় খানিকটা ইন্দ্রিয়বোধ, ভালোমন্দ যা হোক
জিভের
ওপর অল্প নকুলদানা এটুকুই তুলনা চলে বলে মনে হয়
কারা
যেন হারমোনিয়াম থেকে শুধরে নিচ্ছে ফুঁ
ফর্সা
পুবদিক থেকে রাঙাবৌদি
পার হচ্ছেন আকাশ এবং সিংহরাশি
(photo courtesy : Jou Nijou)
অসাধারন লাগলো কবি !
ReplyDeleteRituparna biswas sarkar
ভালো লাগলো।
ReplyDeleteএকঘেয়েমি থেকে মুক্তি।
আহা।
ভালো লাগার কবিতাগুলি । মখমলি শব্দবিন্যাস । শব্দযাদুময়তা ।
ReplyDeleteঅসাধারণ বিশ্বরূপদা। এত শব্দমায়া দিয়ে কবিতাগুলো লিখেছেন যে তার বুদবুদ্ ছড়িয়ে পড়ে ভেতরে ভেতরে।
ReplyDeleteAwesome dada
ReplyDeleteযা আমি পারিনা এক কথায় উজ্জ্বল মনোময়
ReplyDeleteবাহ বাহ বাহ ...।অপূর্ব।
ReplyDeleteবিশ্বরূপ দে নাম না থাকলেও বোঝা যায় এটা বিশ্বরূপ দারই কবিতা! ফাটাফাটি শব্দ সংযোগ!
ReplyDeleteবন্ধু বিশ্বরূপ, চমৎকার তোমার কবিতা ৩টি।
ReplyDeleteমোটামুটি
ReplyDeleteবেশ। ভালো লাগলো
ReplyDelete